বেদ যজ্ঞ সম্মেলন ---- ০১/ ০৫/ ২০১৬


  বেদ যজ্ঞ সম্মেলনঃ—০১/ ০৫/ ২০১৬  আজকের আলোচ্য বিষয়ঃ-- মে দিবস উপলক্ষে সবায় সত্যকে জানুক-- কর্মই জীবের ধর্ম আর ধর্মই হচ্ছে জীবের জীবন। [আজকের এই শুভ দিনে বেদ যজ্ঞ উপলক্ষে বিশ্বমানব শিক্ষায় (নাটিকা) কর্মই ধর্ম ]
আজিজঃ আমি তো ভূতের মতো সংসারে খেটে চলেছি। কি পেলাম সংসার থেকে? শুধু লাঞ্ছনা-বঞ্চনা-আর-পমান।
মাঃ তুমি সংসারের বড় ছেলে। তোমাকে তো সব সহ্য করতে হবেই –বাবা। ধৈর্য ধর—কোন ব্যাপারে জ্ঞানীদের দুঃখ বা শোক করতে হয় না। সুখ- দুঃখ –অভাব- অভিযোগ এগুলি অনিত্য—এগুলি আসে আবার চলে যায়।
আজিজঃ মা- আর কত ধৈর্য ধরতে বলছো—আমিও তো রক্ত মাংসের মানুষ।
মাঃ তুমি রক্ত মাংসের মানুষ হলেও—তোমার বুদ্ধি স্থির। তুমি-ই নিজের জ্ঞান ও বুদ্ধিকে স্থির রেখে এই সংসারের সবাইকে বাঁচার পথ দেখিয়েছ। তাই এখন স্বধর্ম পালন করায় তোমার কর্তব্য। নিজ সুখের জন্য স্বধর্ম ত্যাগ করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। তোমার কাছে ইহবাদী শরীরটা তো সব নয়। তুমি তো উজ্জ্বল এক আত্মা হয়ে এই সংসারে বিরাজ করছো নিজে দুঃখী হয়ে সবার দুঃখ হরণ করে সবায়কে আনন্দে দেখার জন্যে।
আজিজঃ স্বধর্ম বলতে কি বুঝায়--- আমি কি তাহলে পথভ্রষ্ট হয়ে পড়েছি?
মাঃ তুমি পথভ্রষ্ট হওনি – এখনো কিন্তু হতে চলেছিলে কোন এক শয়তানের পাল্লায় পড়ে। স্বধর্ম বলতে বুঝায় নিজের কর্তব্য কর্ম সঠিক ভাবে পালন করা। কোন লোভ বশতঃ বা মজুরী বা নাম সুনাম পাবার আশায় কোন কর্ম করা উচিত নয়। কর্মকে কর্ম ভেবেই যারা কর্ম  করে তারা-ই তো জীবনে সফল হয়।
আজিজঃ মা, আমি তো নিজের স্বার্থের কথা ভেবে সংসারে কোন কাজ করি না। যা করি সংসারের সকলের মঙ্গলের জন্যে। কিন্তু ভাইদের ও তাদের বৌদের ব্যবহারে আমি খুব আঘাত পেয়েছি। তারা তোমার সামনে  আমাকে কিভাবে অপমান করলে—তা তো তুমি নিজের চোখে দেখলে-- ?
মাঃ মান—অপমান, সুখ- দুঃখ, লাভ-অলাভ, জয়- পরাজয় এসব তুচ্ছ জ্ঞান করে তোমার কর্তব্য কর্ম করে যাও। একদিন না একদিন তারা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে তোমাকে সর্ব উচ্চ আসনে বসাবে—দেখে নিও।
আজিজঃ আমার সর্ব উচ্চ আসন প্রয়োজন নেই, মা। কেবল তোমার আদর টুকু-ই আমার কাছে জান্নাতের সুখ।
মাঃ তারা আমার গর্ভজাত সন্তান হলেও তাদের বুদ্ধি বহুশাখা বিশিষ্ট ও বিচ্ছিন্ন। তারা একমুখী হয়ে স্বধর্ম পালন করতে অক্ষম। তাদের চিত্ত কামনা দ্বারা কলুষিত। তাই তারা নিজেদের ভবিষ্যৎ দেখতে পাচ্ছে না। ক্ষণস্থায়ী সুখের জন্য বৃহত্তর শান্তি জলাঞ্জলি দিচ্ছে। মমতাশূন্য ও অহংকারশুন্য হয়ে একমুখী হয়ে তুমি এক লক্ষ্যে কর্ম করে যাও। এই কর্মই তোমার মনকে সদায় সুন্দর রেখে তোমার আত্মাকে আলকিত করে রাখবে ও অনন্ত আনন্দের সন্ধান প্রতিনিয়ত দিয়ে তোমাকে নূতন সূর্যের আলোতে উদ্ভাসিত করে তুলতে থাকবে।
আজিজঃ মা, আমি তো তোমাকে ছাড়া কাউকে চিনি না।  তুমি-ই আমার একমাত্র উপাস্যা আল্লা বা দেবী। তোমাকে সন্তুষ্ট করার জন্য-ই আমার কর্ম- আমার ধর্ম- আমার ত্যাগ- আমার সেবা ও আমার জ্ঞান।
মাঃ বা ছেলে বাঃ; আমার জন্য সব কর্ম—তাহলে আমি যখন থাকবো না তখন কার জন্যে কর্ম করবে?
আজিজঃ মা, তুমি থাকবে না, তা হতে পারে না—আমি থাকবো না তাও হতে পারে না। তুমি আগেও ছিলে, পরেও থাকবে। মা আর মাটি এক। যতদিন না কিয়ামত হয় আমরা সবায় এখানে থাকবো। মহাপ্রলয় কালে স্রষ্টা যখন সৃষ্টি গুটিয়ে নিবেন—তখন আমরা সবায় এক হয়ে তাঁর কাছে ফিরে যাবো। ততদিন পর্যন্ত আমাদের যাওয়া আসা কাজ- কর্ম কিছুই বন্ধ হবেনা।
মাঃ ঠিক বলেছ—যতদিন প্রকৃতি থাকবে, ততদিন আমাদের কর্ম থাকবে। দেহ মাটিতে মিশে যাবে—আবার দেহ ফুটে উঠবে—এই কর্ম জগতের লীলা চলতেই থাকবে।
আজিজঃ মা, কর্মকে তো ত্যাগ করা যায় না। কর্মটা-ই তো জীবের ধর্ম।  গাছপালা—পশু- পাখী- আকাশ- বাতাস সকলেই স্ব- স্ব ধর্ম অনুযায়ী কর্ম করে চলেছে। এই কর্মের বন্ধন থেকে মুক্ত হবার উপায় কি তোমার জানা আছে?
মাঃ কর্ম থেকে অব্যাহতির পথ কারও নেই। কিন্তু কর্মের বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে মুক্ত পুরুষ বা মুক্ত সত্তা হবার উপায় রয়েছে। তূমি নিজে কর্তা না হয়ে তোমার অন্তরের পবিত্র জ্ঞানসত্তাকে কর্তা ভাবতে শিখে সমস্ত কর্ম কর কেবল তাঁর উদ্দ্যেশে তাহলেই কর্মের বন্ধন থেকে মুক্তি পাবে। নিজেকে তাঁর ভৃত্যবৎ ভেবে বিকেক বুদ্ধি সহকারে সমস্ত কর্ম তাঁকে সমর্পণ করে কামনাশূন্য ও মমতাশূন্য হয়ে দুঃখ –শোক-তাপ ত্যাগ করে কর্ম করতে শিখো—অচিরেই শান্তি পাবে।
আজিজঃ মা, সময় সময় মন খুব চঞ্চল হয়ে উঠে। মান- সম্মান- যশ- লাভ- লোকসানের হিসাব বুদ্ধিকে বিভ্রান্তির পথে নিয়ে যায়। তখন অস্থির হয়ে উঠি।
মাঃ বিশাসী, শ্রদ্ধাবান- ভক্তদের কখনো বিনাশ হয় না। তুমি তোমার মায়ের প্রতি যে বিশ্বাস, শ্রদ্ধা- ভক্তি অচল রেখেছো তাতেই তোমার কর্মফল ভোগ করতে হবেনা। তুমি আমার উদ্দ্যেশেই সমস্ত কর্ম অনুষ্ঠান কর- তাতেই তোমার মুক্তি অনিবার্য। কারণ তোমার অন্তরে জ্ঞান সুদৃঢ় হয়েছে যে মা আর মাটি এক। যত্র জীব তত্র শিব মানে যেখানে মাটি সেখানেই জীব আর সেখানেই স্রষ্টা।
আজিজঃ মা, আমি তো লেখা- পড়া কিছু শিখেনি। সারা জীবন চাষ –বাস করে কাটালাম। আমি কিভাবে জ্ঞান লাভ করতে পারি?
মাঃ তোমার পুঁথিগত শিক্ষা বা বিদ্যা নাই- এটা সত্য কিন্তু তোমার জ্ঞান নেই এটা তো বলা যাবেনা।তোমার অন্তরে যে জ্ঞানের বাতি জ্বলছে সেই তো তোমাকে জ্ঞানের পথে নিয়ে চলেছে।
আজিজঃ আমার কোন ডিগ্রী নেই—আমি অশিক্ষিত—আমি অজ্ঞ- আমি মূর্খ একটু আগেই আমার ভাই ও ভাইদের বউরা বলল তা তো শুনতে পেলে—তার পরেও আমাকে তুমি তাদের থেকে জ্ঞানী বলছো?
মাঃ  কাম- ক্রোধ- লোভ-মোহ মানুষের নিত্য সঙ্গী ও শত্রু। এই কাম- ক্রোধ দ্বারা মানুষের জ্ঞান ঢাকা থাকেএই কাম- ক্রোধ- লোভ- মোহকে যে জয় বা দমন করতে পারে সেই তো জ্ঞানী হয়ে উঠে। তোমার শান্ত- সৎ- সত্য ও সুন্দর হৃদয়ের রূপ তোমাকে জ্ঞানী করে তুলাছে। তোমার মতো পবিত্র মনের মানুষ কজন আছে?
আজিজঃ মা, আমি সাদা-সিদে মানুষ। সহজ-সরল ভাবে কথা বলি। সহজ- সরল ভাবে জীবন যাপন করি। সামান্য খাবার পেলে-ই আনন্দে আত্মহারা হয়ে উঠি। সকলে গালা-গালি দেয় তবুও হাসি মুখে সকলের সাথে কথা বলি। আমি জানি আমার ডিগ্রি  নাই তাই কোন কাজে আমার অহংকার করা চলেনা। আমার মা- জননীই আমার ডিগ্রি ও অহংকার।
মাঃ না- বাবা- ডিগ্রী নাই বলে দুঃখ বা অনশোচনা করনা। তোমার অনেক ডিগ্রি আছে—যা অন্য কারও নেই। ডিগ্রি মানে তো গুনের স্বীকৃতি। কর্মের যোগ্যতার স্বীকৃতি।
আজিজঃ মা, সকলে বলে ইহলোকে জ্ঞানের ন্যায় পবিত্র আর কিছু নাই। কিন্তু এই জ্ঞান তো আমার নাই।
মাঃ  কে বললো—তোমার অন্তরে সেই জ্ঞান নেই? তুমি জন্মসিদ্ধ সেই জ্ঞানী পুরুষ। তাই তো তুমি সর্ব অবস্থায় বুদ্ধি স্থির রেখে শত- দুঃখ কষ্টেও কর্মে নিষ্ঠা রেখে কর্ম করে চলেছো। কর্মে যারা স্থির তারাই তো জ্ঞান লাভ স্বাভাবিক নিয়মে করে।
আজিজঃ মা, আমি কোন অন্যায় বা পাপ যদি করে থাকি ক্ষমা করে দিও। তুমি আমার জ্ঞান, ভক্তি- বিদ্যা- শক্তি। তুমি-ই আমাকে সবকিছু থেকে রক্ষা করিও। আমাকে ছেড়ে কখনও যেও না।
মাঃ পাগল ছেলে—আমি তোমাকে ছেড়ে কোথায় যাব? যারা অজ্ঞ, শ্রদ্ধাহীন, অবিশ্বাসী তারা আমাকে ছেড়ে গেলেও আমি তাদেরকে ছেড়ে যাই না। তুমি তো আমার শ্রদ্ধাবান বিশ্বাসী একনিষ্ঠ কর্মবীর সন্তান।
আজিজঃ মা, মন, বুদ্ধি, অহংকার, বিবেক এই চারটি স্থির হয় কিভাবে? এরা তো সর্বদায় বিপরীত মুখী হয়ে ধাবিত হতে চায়।
মাঃ কামনাশুন্য হয়ে কর্তব্য কর্ম ভেবে কেবল সৎ কর্ম করে যাও। মজুরী পাবার আশায় বা কর্মফলের আশায় কোন কর্ম করবেনা—দেখবে তাহলে সেই কর্মে ক্লান্তি বা অবসাদ আসবে না। সর্বদায় বলবে—হে আমার অন্তরের দেবতা—আমার বিশ্বাস বাড়িয়ে দাও—আমাকে সর্বদায় একমুখী করে রাখো—আমার নামাজ – আমার রোজা—আমার যাকাত—আমার কর্ম – আমার ধর্ম –আমার সমাজ—আমার শিক্ষা—দীক্ষা-জ্ঞান- শক্তি- ভক্তি সবকিছুই তোমার চরণে নিবেদিত। তুমি ছাড়া আমার দ্বিতীয় কোন উপাস্য নেই। আমাকে যেন পার্থিব জগতের কোন সম্পদ স্পর্শ করতে না পারে ও এই জগতের চাকচিক্য দেখে আমি যেন তোমাকে ভুলে না যাই। আমি যেন মুশরিক বা মোহিত সত্তা না হয়ে পড়ি তোমার কর্মভূমি ও জ্ঞানপীঠে এসে।
আজিজঃ মা, সত্যি তুমি আমার একমাত্র উপাস্যা দেবী। আমি সর্বদায় এই প্রার্থনায় করি। বলি—হে আল্লা তুমি পৃথিবীর জ্যোতি হয়ে আমার এই পৃথিবী স্বরূপ দেহের অন্তরে রয়েছ—যেরূপ সূর্য- চন্দ্র- আকাশ- বাতাস- সর্বত্র রয়েছ জ্যোতি হয়ে। আমার মায়ের অন্তরেও তুমি জ্যোতি হয়ে রয়েছ – তোমার-ই জ্যোতিতে এ বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের প্রকাশ। তাই তো তোমার সেই জ্যোতির উপাসনা করি—যা চিরঞ্জীব। মা-গো আমার উপাসনা মানে তাঁর উদ্দ্যেশে কর্ম করে যাওয়া।
মাঃ কর্মই তো জীবের ধর্ম। তাই তোমার পথ-ই হচ্ছে জ্ঞানীদের পথ। চলো এবার খেতে চলো—আর রাগ নয়। আজ মে দিবস সারা বিশ্বে এই দিনটি পালিত হচ্ছে কর্ম দিবস উপলক্ষে কিন্তু দুঃখের বিষয় মানুষ আজও জানতে পারলো না এই কর্মভুমি ও জ্ঞানপীঠে কি তাদের কর্ম আর কি তাদের ধর্ম?
আজিজঃ মা – চলো আর কথা বাড়িয়ে লাভ নেই একটু কিছু খাবার দাও জমিতে যেতে হবে – আমাকে আমার সবুজ ঘেরা শষ্য শ্যামল মাঠ ডাকছে। এই মাঠই হচ্ছে আমার জীবন- আমার ধর্ম – আমার কর্ম – আমার সময় ও মে দিবস।
      জয় বিশ্বমানব শিক্ষার জয় 

Veda Yoga Coference--- 30/ 04/ 2016


वेद बलिदान sammelanah -30 आज के विषय के / 04/016: लोगों के सभी वर्गों के लिए ============= [? वेद पृथ्वी पर मानव जीवन का बलिदान जानते हो सकता उद्देश्य Ei है क्या पहले]
 वेदों बलिदान लोगों को पता है - यह इंसान की आत्मा को जीवन का उद्देश्य है, जीवन है, जिस पर उसे पता है। मैं कौन हूँ? यह वही है जो मैं तीन हाथ की सुनवाई कर रहा हूँ? मैं यहाँ हूँ, मेरे मन में छोटी यह क्या है के लिए रन-ऑफ में आगे और पीछे जा रहा है? यहाँ के रूप में हुआ मैं मौत के बाद मेरे शरीर को छोड़ दिया। तुम कौन थे? या मैं यहाँ कैसे? Chakei मृत्यु, जन्म मिला है या फिर से पढ़ने के लिए और किया जा रहा है, क्यों? नहर के पास नदी नहर के पानी, उद्देश्य में नाली dhukacheai नीचे पानी नालियों या समुद्र की गति रिवर्स, दुनिया भर में अंतरिक्ष asimataya mesatemani के निर्माण से पहले दिन, अंतरिक्ष की धारणा जुनून के रूप में था। खंड के अंतर्गत, प्रकृति का अनूठा बल हम इस मनुष्य के रूप में प्राप्त किया है। तो अनन्त जीवन के हमारे उद्देश्य है, गति के साथ गति मिश्रण। अस्थायी समुद्री बर्फ Sagarei। पीछा करने के गतिशील गति में ही फिर से बर्फ पिघल रही है। तो जब तक हम दिव्य शरीर से मुक्त होते हैं और भावना पूर्ण आत्म चेतना की भावना, caitanyamaya शरीर हासिल करने की जरूरत के साथ संयुक्त जानने के लिए होना चाहिए। पतले शरीर हमारे संघर्ष के लिए इस caitanyamaya और सांसारिक शरीर द्रव्यमान का पीछा प्राप्त करने के लिए। हम सभी तत्वों को एक सच्चाई से इनकार नहीं किया जा सकता का जन्मसिद्ध अधिकार प्राप्त करने के लिए हमारे सांसारिक शरीर की खोज में हैं। तो अपने ही संसाधनों के साथ आदमी को पूरा करने के लिए पथ तय कर रहे हैं। ज्ञानविषयक पेंटा, पेंटा karmendriya, मन, बुद्धि और उचित तरीके से यह पूरा करने के लिए बनाने में गर्व जानकारी के लिए तेरह संसाधन की भावना है। इन संसाधनों के तेरह भौतिक शरीर और उसके साथ जारी रखने के लिए के साथ शरीर से आत्मा के साथ जुड़े रहे हैं। इस आत्म-ज्ञान के बिना जब वह रोशनी नहीं देख सकते हैं, और क्या करना है और अपने आप को ज्ञान होने के लिए क्या नहीं समझ सकता। यह उसकी आत्मा की प्रकृति के आधार पर किया गया था, और एक योनि के फिर से जन्म लेने के लिए मजबूर किया गया था। और जो लोग बड़े पैमाने पर atmajnanera jnanahara को निधन हो गया वे होने के लिए नहीं कर रहे हैं - वे, शरीर के विवेक पर निर्भर करता है, अपने खुद के ज्ञान पकड़ कर सकते हैं फिर से नहीं कर सकते। वेदों का त्याग करने के लिए बिना हर किसी की भलाई के लिए संत की पार्थिव शव की प्रकृति को जारी रखा, दुनिया में पवित्र लोगों की बड़े पैमाने पर। हरि ओम ईमानदार गूंथना।

বেদ যজ্ঞ সম্মেলন---- ৩০/ ০৪/ ২০১৬


বেদ যজ্ঞ সম্মেলনঃ—৩০/ ০৪/ ২০১৬  আজকের আলোচ্য বিষয় সর্ব শ্রেণির মানুষের জন্যঃ============= [বেদ যজ্ঞের মাধ্যমে আগে জেনে নাও --এই পৃথিবীতে মনুষ্য জীবনের উদ্দেশ্য কি?]
 বেদ যজ্ঞ করেই মানুষকে জানতে হয় -- এই পৃথিবীতে মনুষ্য জীবনের উদ্দেশ্য হলো নিজের আত্মা স্বরূপ সত্তা, যার উপর ভর করে এই জীবন তাঁকে জানা। আমি কে? এই সাড়ে তিন হাত দেহটাই কি আমি? তাহলে আমি এখানে আছি, আমার মন ছুট-ছাট করে এদিক ওদিক যাচ্ছে দূরে নিকটে কি করে? মৃত্যুর পরে আমার দেহটা তো যেমন তেমনিই রইলো এখানে পড়ে। তাহলে গেল কে?এখানে এলাম-ই বা কিভাবে?বারবার জন্ম মৃত্যুর ছকেই বা পড়তে হচ্ছে কেন? সাগরের জল নদী বেয়ে খাল বেয়ে নালার মধ্যে ঢুকছে।ঐ নালা খালের জলের উদ্দেশ্য বা বিপরীত গতি হল আবার সাগরের অসীমতায় মেশা।তেমনি সৃষ্টির আগে আমরা একদিন ঐ মহাশূন্য মহাকাশের বিশ্ব ব্যাপ্তিতে পরম চৈতন্য আকারে বুঁদ হয়ে  ছিলাম। সৃষ্টির ধারায় ধারায় প্রকৃতির দুর্নিবার গতিতে আমরা এই মানুষের আকার পেয়েছি। তাই আমাদের জীবনের উদ্দেশ্যও হলো সেই অনন্ত গতির সাথে গতি মেশানো। সাগরের জল বরফ হয়ে সাগরেই ভাসছে। বরফের সাধনা নিজেকে গলিয়ে আবার ঐ সাগরের গতিতে গতিময় হওয়া। তেমনি আমদেরকে এই দেহ থেকে মুক্ত হয়ে দেহাতীত হয়েই নিজ আত্মাকে জানতে হবে এবং সেই আত্মাকে পরম চৈতন্যের সাথে মিলিত করে চৈতন্যময় দেহ লাভ করতে হবে। এই চৈতন্যময় সুক্ষ দেহ লাভ করার জন্যেই আমাদের যত সংগ্রাম ও সাধনা এই পার্থিব দেহের উপর ভর করে। আমরা আমাদের এই পার্থিব দেহে সাধনা করার জন্যে যাবতীয় উপাদান জন্মগত অধিকার বলে পেয়ে থাকি এই সত্যকে কেউ অস্বীকার করতে পারি না। তাই মানুষকে নিজের সম্পদ নিয়েই সাধন মার্গে স্থির থাকতে হয়। পঞ্চ জ্ঞানেন্দ্রিয়, পঞ্চ কর্মেন্দ্রিয়, মন, বুদ্ধি ও অহংকার এই তেরটি সম্পদকে সাধন মার্গের উপযুক্ত করে তুলতে হয় আত্মাকে জানার জন্যে। কারণ এই তেরটি সম্পদ পার্থিব দেহের সাথে যুক্ত হয়ে থাকে এবং এই দেহ ত্যাগ করার সাথে সাথে তাকে কেবল আত্মার উপর ভর করে চলতে হয়। এই আত্মজ্ঞান না থাকলে তখন আর সে আলো দেখতে পায় না এবং কি করবে তা আর বুঝে উঠতে পারে না নিজের জ্ঞান না থাকার জন্যে। এই অবস্থায় তার আত্মা প্রকৃতি নির্ভর হয়ে পড়ে এবং পুনঃ যে কোন যোনিতে জন্ম নিতে বাধ্য হয়। আর যারা আত্মজ্ঞানের উপর ভর করে দেহত্যাগ করেন তাঁদের জ্ঞানহারা হতে হয় না – তাঁরা নিজের জ্ঞানের উপর নির্ভর করে ইচ্ছাধীন দেহ ধারণ করতে পারেন, আবার নাও করতে পারেন। এই প্রকৃতির সাধক পার্থিব দেহ ধারণ না করেও সবার মঙ্গলের জন্যে বেদ যজ্ঞ করে চলেন, এই জগতের যে কোন পবিত্র সত্তার উপর ভর করে। হরি ওঁ তৎ সৎ।

Veda Yoga Conference -- 29/ 04/ 2016



वेद बलिदान आज के एजेंडे janyeh --- का 29/04/016 sammelanah [वेदों एक की अपनी सीमा बलिदान करने के लिए आते हैं और खुद को खुद के लिए नहीं ला सकते है।]
 वेद बलिदान है कि आप अपने आप को पहले से जानते हैं। आप अपने खुद के ज्ञान और शक्ति का पता। आपका सही बात करने के लिए या सीमा के बाहर अधिनियम खुद के लिए खुद को नहीं ला सकते। भगवान गुजर रेंज पसंद नहीं है। अपने प्रियजनों को इसके लिए लड़ने के लिए। आप अपने कर्तव्य की सीमा के भीतर काम करना है। भगवान ने तुम्हें अपने का लाभ लेने का भी अधिकार दिया है दुरुपयोग तो वे अपने पसंदीदा किया जाएगा। उन्होंने कहा कि आप hatyakarirupe नहीं बना था। आपने नहीं बनाया Kalahakarirupeo। सत्य-अच्छा है और आप के साथ ईमानदार के रूप में प्रकाश, वह बनाया गया है। वह उसे प्रशंसा करने के लिए आपके द्वारा बनाए। अपने काम के लिए। अपने काम करने के लिए उनकी समानता का निर्देश दिया है। मैं अगले के लिए अपना जीवन समर्पित करने के लिए पैदा हुआ था। आप धरती पर पैदा स्वार्थी बनने के लिए प्रयास करने के लिए नहीं कर रहे हैं। इसलिए, काम नहीं चलेगा कि क्या करने के रूप में ऐसी कोई सीमा एक अपराध है। आप शिक्षण स्टाफ bisbamanaba ज्ञान के दायरे में रह रहे हैं। तो यह हमेशा अच्छा की शक्ति का सहारा होगा। कभी lobhe सीमा के प्यार में गिर मत करो। अच्छा काम rakhabena छोड़ दिया है। पैर बुरा नहीं जाना होगा। आप किसी के जाल नहीं पढ़ सकते हैं। शैतान के जाल बैठते हैं तो आप को पकड़ने के लिए होगा। हर कोई आप वेदों bisbamanaba की शिक्षाओं के खिलाफ शैतानों कमजोर होगी की एक बहुत से बात करो। आप उनके शिक्षण स्टाफ के लिए नहीं सुनेगा Bisbamanaba। आप अपने शब्दों पर ध्यान देना है - तो आप अस्वीकार करने के लिए शुरू कर देंगे। ने कहा कि लोगों के 64 प्रतिशत आप विरोध करेंगे। तो आप इन लोगों के बारे में सुना है भटक जाना होगा। वे पहले से ही टीम में सीमा उल्लंघन करने वालों में नामांकित हैं। शैतान, और हमेशा के लिए dalabhari के लिए जारी रहेगा asuraba आप विश्व के लिए हर किसी की भलाई के भीतर काम करना है। तूफान भी है कि परिवर्तन पता है आने वाले देखने-में-क्या-तूफान से hayabisbamanaba दुनिया भर के शिक्षा जब समुद्र में तूफान, वे हर कोने में फैल गया है करने के लिए बाध्य कर रहे हैं। कोई भी सीमा का उल्लंघन करने वालों के बिना कर सकते हैं। वेद bisbamanaba स्रोतों और सूत्रों का कहना है कि आप एक आदमी है जो झूठ के साथ सच्चाई से दूर हो गया का घर देखने के लिए बलिदान, और आदेश में अपने जीवन को समर्पित करने के लिए सक्रिय हो जाएगा में भगवान के काम के रूप में दिखाई देंगे शिक्षाओं। वेद कृष्णा विजय हासिल की। विन विन bisbamanaba शिक्षा।

বেদ যজ্ঞ সম্মেলন -- ২৯/ ০৪/ ২০১৬


 বেদ যজ্ঞ সম্মেলনঃ—২৯/ ০৪/ ২০১৬  আজকের আলোচ্য বিষয় সবার জন্যেঃ --- [বেদ যজ্ঞ করতে এসে কেউ নিজের সীমা লঙ্ঘন করে নিজের বিপদ নিজে ডেকে আনবে না।]
 বেদ যজ্ঞ করে তুমি সর্বাগ্রে নিজেকে জানো। নিজের জ্ঞান ও শক্তিকে জানো। তোমার অধিকারের বাইরে কোনো কথা বলতে বা কাজ করতে গিয়ে সীমা লঙ্ঘন করতে গিয়ে নিজের বিপদ নিজে ডেকে আনবে না। সীমা লঙ্ঘনকারীকে ঈশ্বর পছন্দ করেন না। তাঁর প্রিয়পাত্র হবার জন্য সংগ্রাম করো। তোমার সীমার মধ্যে অবস্থান করে তোমার কর্তব্য কর্ম করে যাও। ঈশ্বর তোমাকে যে শক্তি দান করেছেন- তার সদ্ব্যবহার করো—তাহলেই দেখবে তুমি তাঁর প্রিয়পাত্র হয়ে যাবে। তোমাকে হত্যাকারীরূপে তিনি সৃষ্টি করেন নি। তোমাকে কলহকারীরূপেও সৃষ্টি করেন নি। তোমাকে স-সত্য-সুন্দর ও জ্যোতির্ময় রূপে তিনি সৃষ্টি করেছেন। তিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন তাঁর প্রশংসা করার জন্য। কেবল তাঁর কাজ করার জন্যে। তাঁর ছায়া হয়ে তাঁর নির্দেশমতো কাজ করে যাও। তোমার জন্ম নিজের জীবন পরের জন্য উৎসর্গ করার জন্য। স্বার্থপর হয়ে পৃথিবীর বুকে কলহ করার জন্য তোমার জন্ম নয়। তাই এমন কোনও কাজ করবে না যা সীমা লঙ্ঘন করার মতো অপরাধ হয়। তোমরা বিশ্বমানব শিক্ষার কর্মী হয়ে জ্ঞানের রাজত্বে বাস করছো। তাই সর্বদা শুভ শক্তিকে আশ্রয় করে কাজ করবে। লোভে- মোহে পড়ে কখনো সীমা লঙ্ঘন করবেনা। শুভ কাজ ফেলে রাখবেনা। অশুভ কাজে পা দেবেনা। কারো ফাঁদে পড়তে যাবেনা। শয়তান ফাঁদ পেতে বসে থাকবে তোমাদেরকে ধরার জন্যে। বিশ্বমানব শিক্ষার বেদ যজ্ঞের বিরুদ্ধে শয়তানরা অনেক কথা বলে তোমাদেরকে দুর্বল করে দেবে। তোমরা বিশ্বমানব শিক্ষার কর্মী হয়ে তাদের কথায় কান দেবেনা। যদি তাদের কথায় কান দাও – তবে তোমাদের অধঃপতন শুরু হবে। আগেই বলেছি ৬৪ ভাগ মানুষ তোমাদের বিরোধিতা করবে। তাই এসব মানুষদের কথা শুনলে তোমরা পথভ্রষ্ট হয়ে পড়বে। তারা আগেই সীমা লঙ্ঘনকারীদের দলে নাম লিখিয়েছে। শয়তান ও অসুরবা দলভারী করার জন্য চিরকাল চেষ্টা চালিয়ে যাবে—তার মধ্যেই তোমাদের কাজ করতে হবে জগতের সকলের মঙ্গলের জন্য। এটাও জেনে রেখো পরিবর্তন আসছে—ঝড় উঠেছে—দেখে যাও—কী হয়।বিশ্বমানব শিক্ষার ঝড় যখন সাগরে উঠেছে তখন এ ঝড় সারা বিশ্বের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে পড়বেই। সীমা লঙ্ঘনকারীদের কেউ ছাড়া পাবেনা। তোমরা বিশ্বমানব শিক্ষার সুত্র ও বেদ যজ্ঞের সুত্র  নিয়ে  ঘরে ঘরে যাও  দেখবে যারা মানুষ তারা সাথে সাথে মিথ্যার খোলস ত্যাগ করে সত্য রূপে ফুটে উঠবে ও ঈশ্বরের এই কাজে নিজের জীবন উৎসর্গ করার জন্য তৎপর হয়ে উঠবে।  জয় বেদ ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জয়। জয় বিশ্বমানব শিক্ষার জয়।

Veda Yoga Conference ---28/ 04/ 2016


वेद यज्ञ सम्मेलन आज की कार्यसूची का === 8/04/016, janyeh [वेद और बलिदान मेरे लिए एक गहरे समुद्र में गोता गहना के दिल को।]
 वेद अपने पूरे दिल से बलिदान, और सामान्य जीवन बनाने के लिए परिष्कृत किया गया है। ज्यादातर लोगों को पता नहीं है माया दुनिया के इस गुप्त सिद्धांत mohate के कारण डूबे हुए थे। आप समुद्र पर उसके जीवन को क्या कहेंगे? nonajale स्नान क्या होगा? Nonajalera फोम अपने जीवन जहर जाएगा। कुछ भी नहीं समुद्र सवार कर सकते हैं। आप जीवन की दुनिया में गहरा गोता और आप जवाहरात देना चाहते हैं dubari थे। लिफ्ट से कीमती आभूषण ले आओ। कैसे आप पर पहाड़ अमीर बनने और आभूषण मानव samajeyataksana के समुद्र में गहरा गोता लगाने के लिए खुद को दिखाने के लिए आप लंबे जीवन नहीं है सुनिश्चित करते हैं, तो आप इस काल्पनिक दुनिया धन हमेशा के आदान प्रदान करेंगे kanakarirao sansaretomake से एक के मालिक हो सकता है। अपने सपनों को अमीर और अभिमानी बनाने के लिए टूट जाएगा। तो आप देखते हैं अपने स्वयं के संसाधनों पर कुछ नहीं है। कोई भी हाल में कैरियर के लिए क्रेडिट दे देंगे। आप रत्न के लिए गोता लगाने के लिए गहरे समुद्र में गोताखोर में जीवन के बलिदान के माध्यम से वेदों bisbamanaba कर्मचारियों के लिए आए हैं। सात समुद्र, sataloka, अपने दिल की दुनिया के साथ satatirtha और सात धुन में। आप अपने मन को शांत करते हैं, तो समुद्र में गोता मन, तुम अपने हाथ में एक और गहना के बाद आने वाले एक में देखना होगा। धीरे-धीरे सात पुरुषों, सात तीर्थयात्रा, सात राग muthoya अपने हाथ में आ जाएगा। दुनिया को अपने dibyarupa जागने के सपने से वृद्धि होगी। मानव संसाधन लोगों में कोई जगह नहीं है। तो अगर आप इस तरह के संसाधनों-संसाधनों है कि सम्मान करेंगे सभी पुरुषों अमीर होने के लिए के मालिक हैं। विज्ञान, भगवान के घर, ज्ञाना के संसाधनों का चक्र। सभी ब्रह्मांड के निर्माण के साथ जुड़े। फिर, ज्ञान और विज्ञान के कमरे से जगत को अपने दिल के साथ। तो तुमने सोचा की शक्ति में वृद्धि पर की जा रही चेतना जाग्रत स्वप्न है, और हर किसी की भलाई के लिए बिल्ड के हाथों में जवाहरात के जीवन को समृद्ध। हरि ओम ईमानदार गूंथना।

বেদ যজ্ঞ সম্মেলন === ২৮/ ০৪/ ২০১৬


 বেদ যজ্ঞ সম্মেলন=== ২৮/ ০৪/ ২০১৬  আজকের আলোচ্য বিষয় সবার জন্যেঃ-[ বেদ যজ্ঞ করে অন্তরের গভীর সমুদ্রে ডুব দাও রত্ন তোলার জন্যে।]
 বেদ যজ্ঞ তোমাদের জীবনে হয়ে চলেছে স্বাভাবিক নিয়মে অন্তরের গভীরে সকলকে নিয়ে গিয়ে পরিশুদ্ধ করে তোলার জন্যে। এই গোপন তত্ত্ব অধিকাংশ মানুষ জানতে পারেনা সংসারের মায়া মোহতে নিমজ্জিত হয়ে থাকার কারণে।  তাই বলি জীবন সমুদ্রের উপরে স্নান করে কী করবে? নোনাজলে স্নান করে পবিত্র হতে পারবে কি? নোনাজলের ফেনা তোমার জীবনকে বিষাক্ত করে তুলবে। কিছুই পাবেনা এই সমুদ্রে গা ভাসিয়ে। যদি রত্ন পেতে চাও তবে জীবন সংসারের গভীরে ডুব দাও ডুবরী হয়ে। সেখান থেকে মহামূল্যবান রত্নরাজি উত্তোলন করে নিয়ে এসো। সেই রত্নরাজির পাহাড় বানাও—দেখো তুমি কত ধনী হয়ে উঠেছ মানব সমাজে।যতক্ষন না তুমি জীবন সাগরের গভীরে ডুব দিতে পারছো ততক্ষন তুমি এক কানাকড়িরও মালিক হতে পারবেনা এই স্বপ্নময় জগত সংসারে।তোমাকে পরের ধনে পোদ্দারি করতে হবে সারাজীবন। পরের ধন নিয়ে মাতব্বরি করতে করতেই তোমার স্বপ্ন ভেঙ্গে যাবে। তখন দেখবে তোমার নিজস্ব সম্পদ কিছুই নেই। কেউ তোমাকে ধার দেবে না জীবন গড়ার জন্যে নূতনভাবে। তোমরা বিশ্বমানব কর্মী হয়ে এসেছো বেদ যজ্ঞের মাধ্যমে জীবনের গভীর সমুদ্রে ডুবুরি হয়ে ডুব দিয়ে রত্ন তোলার জন্যে। সাত সমুদ্র, সাতলোক, সাততীর্থ ও সাত সুর দিয়ে তোমাদের অন্তর জগত তৈরি। তোমাদের মনকে শান্ত করে, সেই মন নিয়ে ডুব দাও সাগরে, দেখতে পাবে একটার পর একটা রত্ন ওঠে আসছে তোমার হাতে। ধীরে ধীরে সপ্ত লোক, সপ্ত তীর্থ, সপ্ত সুর তোমার হাতের মূঠোয় চলে আসবে। স্বপ্নের জগত সংসার থেকেই গড়ে উঠতে থাকবে তোমার দিব্যরূপ জেগে উঠার জন্যে। সম্পদহীন মানুষের কোনো লোকে স্থান নেই। তাই তোমরা এমন সম্পদের মালিক হও—যে সম্পদ দেখে সকলে তোমাদের ধনী বলে মান্য করবে। ব্রহ্মাণ্ডের সমস্ত সম্পদ রয়েছে ঈশ্বরের জ্ঞান- বিজ্ঞানের ঘরে। সেই ঘর যুক্ত ব্রহ্মাণ্ডের সমস্ত  সৃষ্টির সাথে। আবার তোমার অন্তর যুক্ত ব্রহ্মাণ্ডের জ্ঞান-বিজ্ঞানের ঘরের সাথে। তাই চিন্তা শক্তি পেয়েছ, চেতনা বাড়িয়ে যাও—জাগ্রত হবার স্বপ্ন দেখো রত্ন ভাণ্ডার হাতে নিয়ে এবং অভাবমুক্ত জীবন গড়ে তোলো সবার মঙ্গলের জন্যে। হরি ওঁ তৎ সৎ।